পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

খেয়া রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কবিতার উৎস  খেয়া কবিতাটি কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে চৈতালি কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে চৈতালি কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে বিষয় সংক্ষেপ এই খেয়াা কবিতার মধ্যে নদীর নদীর স্রোতে খেয়া কি করছে পারাপার করছে কেউ ঘরে ফেরে কেউ ঘর থেকে আসে কেউ ঘরে আসে সে সেশুধু এখানে দুটি গান কেউ তাদের নাম জানেনা দুটি গ্রাম পরস্পরের দিকে কি করে গ্রাম ম ম ম ম নদীর স্রোতে খেয়া চিরদিন চলেেেেে কেউ ঘরে যায় য় য়  প্রশ্ন উত্তর খেয়া নৌকা কোথায় পারাপার করে পারাপার কথার অর্থ কি উত্তর খেয়ানৌকা নদীস্রোতেেে পারাপার করে র পারাপার কথার অর্থ হল পার ওপার অর্থাৎ নদীর দুই তীরের একটি থেকে অন্যটিতে গমন প্রশ্ন নদীীীর স্রোতে খেয়াল নদীর স্রোতে খেয়ার যাত্রীরা কোথায় যাবে আট করে যাতাযাত করে নদী তীরবর্তী দুটি গ্রামের মানুষেরা খেয়া নৌকায় করে কেউ ঘর থেকে বাইরে যায় আবার কেউ বাইরে থেকে ঘরে ফিরে এইভাবে তাদের আসা-যাওয়া চলতে থাকে  প্রশ্ন খেয়া নৌকায় যাত্রীদের পারাপারের কারণ কি জীবনের প্রয়োজনে জীবিকার প্রয়োজনে দুই গ্রামের মানুষদের মধ্যে জানাশোনা থাকায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা খেয়া নৌকায় এক গ্রাম থেকে অ...

শিকার শিকারজীবনানন্দ দাশ জীবনানন্দ দাশ

শিকার  শিকার   জীবনানন্দ দাশ কবি পরিচিতি 1899 খ্রিস্টাব্দে 18 ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের বরিশালে জীবনানন্দের জন্ম হয় ।   পৈত্রিক পদবী দাশগুপ্ত ছিল তবে তার পিতামহ বর্জন করেন গুপ্ত । স্থানীয় ব্রজমোহন স্কুলে জীবনানন্দের ছাত্রজীবন শুরু হয় তিনি ছিলেন মেধাবী  সেখান থেকে প্রথম বিভাগে আই এ পাশ করেন । এরপর তিনি ভর্তি হন কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে সেখান থেকে ইংরেজিতে অনার্স সহ বিএ পাস করেন। ১৯২১ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করেন । সাহিত্য কৃতিত্ব  1927 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় জীবনানন্দের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ঝরা পালক । এরপর 1936 এ প্রকাশিত হয় ধূসর পান্ডুলিপি । তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় 1942 খ্রিস্টাব্দে এরপর একে একে প্রকাশিত হয় মহাপৃথিবী এবং সাতটি তারার তিমির মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয় রূপসী বাংলা বেলা অবেলা কালবেলা । জীবন আবাসন  1945 খ্রিস্টাব্দে 22 শে অক্টোবর ট্রেনের ধাক্কায় আহত হয়ে  মৃত্যু হয়   সম্মান ও মূল্যায়ন  মৃত্যুর পর  ভারত সরকার একাডেমি পুরস্কারে সম্মানিত করেন । জীবদ্দশায় তেমন কোন সম্মান পাননি বাং...

ডাকাতের মা সতীনাথ ভাদুড়ী

একাদশ শ্রেনী    ডাকাতের মা সতীনাথ ভাদুড়ী লেখক পরিচিতি  ১৯০৬খ্রিস্টাব্দে ২৭ সেপ্টেম্বর বিহারের পূর্ণিয়া বাজারে উনার জন্ম হয়।শৈশব থেকেই সতীনাথ আপন অন্তর্মুখী তার কারণে অনেকটা নিঃসঙ্গ ছিলেন। শৈশবের শিক্ষা শুরু হয় পাবনাতেই পরবর্তীকালে মেট্রিক পাস এবং পাটনা টি সাইন্স কলেজ থেকে  পাস করেন আইএসসি। বিএ অনার্স পাশ করেন অর্থনীতিতে এবং অর্থনীতিতে এমন করেন। পরবর্তীকালে পাটনা ল কলেজ থেকে ওকালতি পাশ করেন এবং আইন ব্যবসা শুরু করেন। পরবর্তীকালে শিক্ষা বিস্তারের জন্য গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার কাজ ও আরো নানা সমাজসেবার কাজে লিপ্ত হন। হাজার 939 খ্রিস্টাব্দে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেরসময় মহাত্মা গান্ধীর আহবানে সাড়া দিয়ে দেশসেবার উদ্দেশ্যে জাতীয় কংগ্রেসের যোগ দেন। ভাগলপুর জেলের দুবছর আর হাজারীবাগ জেলে থাকার সময় প্রথম তার সাহিত্য প্রতিভার স্ফুরণ ঘটে। রচিত হয় তার প্রথম ও শ্রেষ্ঠ উপন্যাস জাগরী।তবে সতীনাথের একটি ছোট্ট নোট বইয়ে পাসপোর্ট এর বিবরণ এ লেখা আছে তার জন্ম তারিখ ২৮/১০/১৯০৬। উল্লেখযোগ্য উপন্যাস গুলি হল ঢোঁড়াই চরিত মানস, চিত্রগুপ্তের ফাইল, সত্যি ভ্রমণ কাহিনী, দিকভ্রান্ত, অচিন...

আকাশে সাতটি তারা

ছবি
আকাশে সাতটি তারা অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন      কবি কাকে কেন শান্ত অনুগত বলেছেন? উত্তর       কবি বাংলার সন্ধ্যা কে শান্ত অনুগত বলেছেন। সন্ধ্যা নিঃশব্দেদে বাংলার প্রকৃতির বুকে নেমে আসে বলে তা কেলে তাকেে শান্ত অনুগত বলেছেন। প্রশ্ন       কেশবতী কন্যা বলতে কবি কাকে বুঝিয়েছেন? উত্তর       বাংলার নীল সন্ধ্যা কে বুঝিয়েছেন। প্রশ্ন       কবিতায় কোন কোন মাছের নাম উঠে এসেছে ? উত্তর       চাঁদা সরপুঁটি প্রশ্ন       বট ফলের গন্ধ ব্যথিত কেন? পাকা লাল বটফল মাটিতে পড়ে থেতলে যায়। ঝরে যাওয়া টা বেদনাদায়ক তাই কবি একে ব্যতীত বলে মনে করেছেন। প্রশ্ন      আকাশে সাতটি তারা ফুটে ওঠার পর কবি কি অনুভব করেন? উত্তর      কবি বাংলার  প্রাণ অনুভব করেন। প্রশ্ন   কবি বাংলার সন্ধ্যা সম্পর্কে কী কী বিশ্লষণ ব্যবহার করেছেন? উত্তর   কবিতায় কবি বাংলার সন্ধ্যা কে শান্ত অনুগত কেশবতী কন্যা ও রুপসী এই বিশ্লে...

হিমালয় দর্শন

হিমালয় দর্শন বেগম রোকেয়া লেখিকা পরিচিতি  বেগম রোকিয়া জন্ম বাংলাদেশের রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে। উনার বিবাহ হয় সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন তিনি লেখিকার কাব্যচর্চার মূল প্রেরণা হাজার 932 সালে 7 ডিসেম্বর মারা যান সংক্ষিপ্তসার হিমালয় দর্শন প্রবন্ধ টি তে নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন। তিনি হিমালয় দর্শনের অভিজ্ঞতা ছোট ছোট নদীর মিলিত রূপ ছোট ছোট বোন গুলির অনাবিল সৌন্দর্য তুলে ধরেছেন। হিমালায়ান ট্রেন গুলি অনেক ছোট ছোট। এই অপরূপ রূপ পাড়ি দিয়ে তিনি পৌঁছে গেছেন কার্শিয়াং। সেখানে তিনি নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন।কার্শিয়াং এর প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জলবায়ু তন্ত্র স্বাস্থ্যকর বলতে গেলে একেবারে বিশুদ্ধ। তবে শেষপর্যন্ত প্রাবন্ধিক বোঝাতে চেয়েছেন প্রকৃত সৌন্দর্য ঈশ্বরের সৃষ্টি রয়েছে। ঈশ্বরী সমস্ত পৃথিবী সৃষ্টি করেছে। তাই ঈশ্বর কে সম্মান প্রদর্শন আবশ্যিক। মন থেকে সৌন্দর্যের প্রতি টান অনুভব করেছেন। উৎস কূপমন্ডুকের হিমালয় দর্শন থেকে এই অংশটি নেয়া হয়েছে। নামকরণ আলোচ্য অংশটি তে হিমালয়ের যাত্রাপথের বর্ণনা পাই লেখিকা হিমালয় এর বর্ণনা দিয়েছেন তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিলিগুড়ির বোন লতাপাতা চা বাগ...

chondranath চন্দ্রনাথ নবম শ্রেনী

chondranath চন্দ্রনাথ  চন্দ্রনাথ হিরো এবং নরেশ তিনজন সহপাঠী ছিল তারা গ্রামের এক স্কুলে পড়তো।   চন্দ্রনাথ উত্তেজিত হলে ত্রিশূল চিহ্ন ফুটে উঠত । পরীক্ষায় প্রথম হতো কিন্তু এবার স্কুলের সেক্রেটারি ভাইপো প্রথম হয়েছে।   ফলে পুরস্কার বিতরণীর আগেই সে পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করে।   এ বিষয়ে সে পত্র দিয়ে জানিয়ে দেয়।   হেড মাস্টার মশায়ের অনুরোধের নরেশ চন্দ্র নাথ এর কাছে যায় তার মনোভাব জানার জন্য।   সেই সময় অল্প আলোয় চন্দনাথ কষ্ট করে কি যেন লিখছিলে।   সে নরেশকে অভ্যর্থনা করে না এবং নরেশকে সে জানায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার সম্ভাব্য কি ফল হবে তারচেয়ে হিসাব-নিকাশ করছে।   চন্দ্রনাথের মতে সে যদি সাড়ে 500 বা বেশি পায় তবে অমিও এবং স্যাম্পেল করবে আর যদি সে 525 এর কম পায় তবে স্কুলে 10 জন ফেল করবে।   নরেশ থার্ড ডিভিসনএ পাস করবে এতে নরেশ ক্ষুব্ধ হয়!   চন্দ্রনাথের দাদা নিশ্চিত না চন্দ্রনাথকে পত্র প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষকের কাছে ক্ষমা চাইতে বলে।  দাদার সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করেছে পৃথক হয়ে যায়।...